ভগবৎ সেবার রহস্য
খালি চোখে এই গ্রন্থখানি অন্য যেকোন বইয়ের মতই কালি, কাগজ এবং স্ট্যাপল দ্বারা নির্মিত। কিন্তু জীবনে অন্তত একবার শ্রীশ্রীমৎ জয়পতাকা স্বামী মহারাজের প্রবচন শ্রবণে প্রাপ্ত মধুর আনন্দাশ্রুতে পরিষ্কার হওয়া আঁখি যুক্ত ভক্তদের জন্য এটি অন্য যে কোন বইয়ের মত নয়। তাদের জন্য, “ভগবৎ সেবার রহস্য” নিত্য আনন্দের প্রেরণার একটি অবিরাম উৎস হয়ে থাকবে।
মিলওয়াকি থেকে মায়াপুর
এই গ্রন্থে শ্রীশ্রীমৎ জয়পতাকা স্বামী মহারাজের জীবন দর্শন ও আত্মকথার উপর রচিত এই গ্রন্থখানি প্রকাশে মহারাজ অনীহা প্রকাশ করেছিলেন, কিন্তু তাঁরই সতীর্থ অর্থাৎ গুরুভ্রাতা শ্রীমান সত্যরাজ দাস প্রভু স্বপ্নে শ্রীল প্রভুপাদ কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে শ্রীশ্রীমৎ জয়পতাকা স্বামী মহারাজের জীবনী সংক্রান্ত রচনা সংক্ষিপ্ত আকারে রচনা করেন। এখানে মহারাজের আবির্ভাব স্থান থেকে শুরু করে শ্রীমায়াপুর ধাম অবধি পারমার্থিক যাত্রার কাহিনী অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
শ্রীকৃষ্ণের ধামের অভিমুখে
আমাদের চারপাশে অসংখ্য দার্শনিক ফাঁদ অপেক্ষা করছে, যা আমাদের দর্শন এবং মায়ার দ্বারা প্রভাবিত আমাদের ক্রিয়াকলাপের কাল্পনিক ন্যায্যতা সম্পর্কে জল্পনা-কল্পনার অতল গহ্বরে আমাদের টেনে নিয়ে যেতে প্রস্তুত। এই গ্রন্থটি পাঠকদের জ্ঞানালোক প্রদান করবে এবং কৃষ্ণভাবনামৃতের অনুশীলনকে আরও গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করতে উৎসাহিত করবে। শ্রীশ্রীমৎ জয়পতাকা স্বামী মহারাজ এই গ্রন্থে যে প্রাণবন্ত বাস্তব জীবনের বর্ণনা করেছেন, তা যখনই আমরা বিপথে যাব, তখনই আমাদের সঠিক পথে ফিরিয়ে আনবে। অধিকন্তু, এই গ্রন্থটি অবশ্যই আমাদের প্রিয় হবে, যেহেতু মহারাজ তাঁর আকর্ষক এবং হাস্যরসাত্মক কিন্তু অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ শৈলীতে দর্শনটি উপস্থাপন করেছেন। কৃষ্ণের ধামের অভিমুখে শিরোনামের এই অমূল্য রত্নটি নিজেকে উপহার দিন, এবং কৃষ্ণের ধামের অভিমুখে এগিয়ে চলুন!
শ্রীগোদ্রুম কল্পাটবী
শ্রীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুর স্বয়ং অন্ততপক্ষে ৫০০টি নামহট্ট গোষ্ঠী স্থাপন করেছিলেন। তিনি একটি পারমার্থিক সমাচার পত্রিকা রচনা করেন। যার মধ্যে তাঁর নির্দেশাবলী এবং দিব্য নামহট্টের গঠন ও বিস্তার প্রসঙ্গে আলোচনা করতেন। আনুমানিক ১২০ বছর পূর্বে রচিত এই ‘গোদ্রুম কল্পাটবী’ সমাচার পত্রিকাগুলিতে অপ্রাকৃত নামের হাটের বর্ণনা করা হয়েছে। যা আজকের দিনেও গৌড়ীয় দিগন্তে খুবই প্রাসঙ্গিক। বর্তমানে তাঁর উক্ত সমাচার পত্রের রচনাগুলি সংগ্রহ করে এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, অবশ্যই এই গ্রন্থের নামটিও একই রাখা হয়েছে, যা হল ‘শ্রীগোদ্রুম কল্পাটবী’।

শ্রীল প্রভুপাদ স্মরণামৃত ১ম খণ্ড
ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল প্রভুপাদ সমগ্র বিশ্বের বিদগ্ধ সমাজ, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ এবং অনুরূপ ব্যক্তিদের দ্বারা ভারতবর্ষের অধ্যাত্ম সংস্কৃতির আধুনিক কালের সর্ব প্রধান অগ্রগূত রূপে সর্বতোভাবে স্বীকৃত। শ্রীল প্রভুপাদের বিভিন্ন বিবৃতি এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যা আসলে তাঁর কয়েকটি ভিডিও সাক্ষাৎকারের বঙ্গানুবাদ।

শ্রীল প্রভুপাদ স্মরণামৃত ২য় খণ্ড
ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল প্রভুপাদ সমগ্র বিশ্বের বিদগ্ধ সমাজ, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ এবং অনুরূপ ব্যক্তিদের দ্বারা ভারতবর্ষের অধ্যাত্ম সংস্কৃতির আধুনিক কালের সর্ব প্রধান অগ্রগূত রূপে সর্বতোভাবে স্বীকৃত। শ্রীল প্রভুপাদের বিভিন্ন বিবৃতি এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যা আসলে তাঁর কয়েকটি ভিডিও সাক্ষাৎকারের বঙ্গানুবাদ।

শ্রীল প্রভুপাদ স্মরণামৃত ৩য় খণ্ড
ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল প্রভুপাদ সমগ্র বিশ্বের বিদগ্ধ সমাজ, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ এবং অনুরূপ ব্যক্তিদের দ্বারা ভারতবর্ষের অধ্যাত্ম সংস্কৃতির আধুনিক কালের সর্ব প্রধান অগ্রগূত রূপে সর্বতোভাবে স্বীকৃত। শ্রীল প্রভুপাদের বিভিন্ন বিবৃতি এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যা আসলে তাঁর কয়েকটি ভিডিও সাক্ষাৎকারের বঙ্গানুবাদ।

শ্রীল প্রভুপাদ স্মরণামৃত ৪র্থ খণ্ড
ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল প্রভুপাদ সমগ্র বিশ্বের বিদগ্ধ সমাজ, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ এবং অনুরূপ ব্যক্তিদের দ্বারা ভারতবর্ষের অধ্যাত্ম সংস্কৃতির আধুনিক কালের সর্ব প্রধান অগ্রগূত রূপে সর্বতোভাবে স্বীকৃত। শ্রীল প্রভুপাদের বিভিন্ন বিবৃতি এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যা আসলে তাঁর কয়েকটি ভিডিও সাক্ষাৎকারের বঙ্গানুবাদ।